হরেকৃষ্ণ, নিজে একাদশী মহাব্রত পালন করুন এবং অন্যকে একাদশী মহাব্রত পালন করতে উৎসাহিত করুন। নোটিশঃএকাদশী২৪” সনাতন  ধর্মীয় বিষয়ক একটি মুক্তকোষ।এখানে সনাতন  ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ সকল বিষয় সংরক্ষণ করে রাখা হয়।আপনিও আপনার চারপাশের সনাতন  ধর্মীয় যেকোন বিষয় লিখে পাঠিয়ে দিন সম্পাদক বরাবর।আপনিও হয়ে যান একাদশী২৪’ ত্রর একজন গর্বিত সংগ্রাহক।মেইলঃ ekadashi24team@gmail.com।শুভকামনা সাইটটি ভিজিট করার জন্য।

প্রথম স্কন্ধ, প্রথম অধ্যায়, ঋষিদের প্রশ্ন

  প্রথম অধ্যায়


ঋষিদের প্রশ্ন

শ্লোক ১

ওঁ নমো ভগবতে বাসুদেবায়
জন্মাদ্যস্য যতোহম্বয়াদিতরতশ্চার্থেস্বভিজ্ঞঃ স্বরাট্
 তেনে ব্রহ্ম হৃদা য আদিকবয়ে মুহ্যন্তি যৎসূরয়ঃ।
 তেজোবারিমৃদাং যথা বিনিময়ো যত্র ত্রিসর্গোহমূষা
ধাম্না স্বেন সদা নিরস্তকুহকং সত্যং পরং ধীমহি।। ১৷৷

অনুবাদ
হে বসুদেব তনয় শ্রীকৃষ্ণ, হে সর্বব্যাপ্ত পরমেশ্বর ভগবান, আমি আপনাকে আমার সশ্রদ্ধ প্রণতি নিবেদন করি। আমি শ্রীকৃষ্ণের ধ্যান করি, কেননা তিনি হচ্ছেন প্রকাশিত ব্রহ্মাণ্ড সমূহের সৃষ্টি, স্থিতি এবং প্রলয়ের পরম কারণ। তিনি প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সব কিছু সম্বন্ধে অবগত, এবং তিনি সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন, কেননা তাঁর অতীত আর কোনও কারণ নেই। তিনিই আদি কবি ব্রহ্মার হৃদয়ে সর্বপ্রথম বৈদিক জ্ঞান প্রদান করেছিলেন। তাঁর দ্বারা মহান্ ঋষিরা এবং স্বর্গের দেবতারাও মোহাচ্ছন্ন হয়ে পড়েন, ঠিক যেভাবে মোহাচ্ছন্ন হয়ে পড়লে আগুনে জল দর্শন হয়, অথবা জলে মাটি দর্শন হয়। তাঁরই প্রভাবে জড়া প্রকৃতির তিনটি গুণের মাধ্যমে জড় জগৎ সাময়িকভাবে প্রকাশিত হয়, এবং তা অলীক হলেও সত্যবৎ প্রতিভাত হয়। তাই আমি সেই পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ধ্যান করি, যিনি জড় জগতের মোহ থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত তাঁর ধামে নিত্যকাল বিরাজ করেন। আমি তাঁর ধ্যান করি, কেননা তিনিই হচ্ছেন পরম সত্য।

শ্লোক ২

ধর্মঃ প্রোঋিতকৈতবোহুত্র পরমো নির্মৎসরাণাং সতাং
বেদ্যং বাস্তবমত্র বস্তু শিবদং তাপত্রয়োমূলনম্।
শ্রীমদ্ভাগবতে মহামুনিকৃতে কিং বা পরৈরীশ্বরঃ
সদ্যো হৃদ্যবরুধ্যতেহত্র কৃতিভিঃ শুশ্রুষুভিস্তৎক্ষণাৎ ।। ২ ৷৷

অনুবাদ
জড় বাসনাযুক্ত সব রকমের ধর্ম সম্পূর্ণভাবে বর্জন করে এই ভাগবত পুরাণ পরম সত্যকে প্রকাশ করেছে যা কেবল সর্বতোভাবে নির্মৎসর ভক্তরাই হৃদয়ঙ্গম করতে পারেন। পরম সত্য হচ্ছে পরম মঙ্গলময় বাস্তব বস্তু; সেই সত্যকে জানতে পারলে ত্রিতাপ দুঃখ সমূলে উৎপাটিত হয়। মহামুনি বেদব্যাস (উপলব্ধির পরিপক্ক অবস্থায়) এই শ্রীমদ্ভাগবত রচনা করেছেন এবং ভগবত্তত্ত্বজ্ঞান হৃদয়ঙ্গম করতে এই গ্রন্থটিই যথেষ্ট। সুতরাং অন্য কোনও শাস্ত্রগ্রন্থের আর কি প্রয়োজন? কেউ যখন শ্রদ্ধাবনত চিত্তে এবং একাগ্রতা সহকারে এই ভাগবতের বাণী শ্রবণ করেন, তখন তাঁর হৃদয়ে ভগবত্তত্ত্বজ্ঞান প্রকাশিত হয়।

শ্লোক ৩

নিগমকল্পতরোগলিতং ফলং
শুকমুখাদমৃতদ্রবসংযুতম্।
পিবত ভাগবতং রসমালয়ং
মুহুরহো রসিকা ডুবি ভাবুকাঃ ।। ৩ ৷৷

অনুবাদ
হে বিচক্ষণ এবং চিন্তাশীল মানুষ, কল্পবৃক্ষরূপী বৈদিক শাস্ত্রের অত্যন্ত সুপক্ক ফল শ্রীমদ্ভাগবত আস্বাদন করুন। তা শ্রীল শুকদেব গোস্বামীর শ্রীমুখ থেকে নিঃসৃত হয়েছিল। তাই এই ফলটি আরও অধিক উপাদেয় হয়েছে, যদিও এই অমৃতময় রস মুক্ত পুরুষেরা পর্যন্ত আস্বাদন করে থাকেন।

শ্লোক ৪

নৈমিষেহনিমিষক্ষেত্রে ঋষয়ঃ শৌনকাদয়ঃ।
সত্রং স্বর্গায়লোকায় সহস্রসমমাসত ।। ৪ ৷৷

অনুবাদ
এক সময় শৌনক আদি ঋষিরা পরমেশ্বর ভগবান এবং তাঁর ভক্তদের প্রীতি সাধনের জন্য বিষ্ণু-তীর্থ নৈমিষারণ্যে সহস্র বর্ষ ব্যাপী এক যজ্ঞ অনুষ্ঠান করেছিলেন।

শ্লোক ৫


ত একদা তু মুনয়ঃ প্রাতর্ভূতহুতাগ্নয়ঃ।
সৎকৃতং সূতমাসীনং পপ্রচ্ছুরিদমাদরাৎ ।। ৫ ৷

অনুবাদ

একদিন প্রাতঃকালে সেই শৌনকাদি ঋষিরা হুতাগ্নিতে আহুতি প্রদান করে সমাদৃত আসনে উপবিষ্ট শ্রীল সূত গোস্বামীকে শ্রদ্ধার সঙ্গে এই প্রশ্নগুলি জিজ্ঞাসা করেছিলেন।

শ্লোক ৬


ঋষয় উচুঃ

ত্বয়া খলু পুরাণানি সেতিহাসানি চানঘ।
আখ্যাতান্যপ্যধীতানি ধর্মশাস্ত্রাণি যান্যুত ।। ৬ ৷৷

অনুবাদ

ঋষিরা বললেন: হে পরম শ্রদ্ধেয় সূত গোস্বামী, আপনি সম্পূর্ণরূপে নিষ্পাপ। আপনি মহাভারত আদি ইতিহাস সহ অষ্টাদশ পুরাণ এবং সমস্ত ধর্মশাস্ত্র সগুরুর কাছে অধ্যয়ন করেছেন। শুধু তা-ই নয়, তা আপনি ব্যাখ্যাও করেছেন।

শ্লোক ৭

যানি বেদবিদাং শ্রেষ্ঠো ভগবান্ বাদরায়ণঃ।
অন্যে চ মুনয়ঃ সূত পরাবরবিদো বিদুঃ ।।৭ ।।


অনুবাদ
হে সর্বপ্রবীণ বেদান্তবিদ সূত গোস্বামী, আপনি ভগবানের অবতার ব্যাসদেবের জ্ঞান প্রাপ্ত হয়েছেন, এবং যে সমস্ত ঋষিরা ভৌতিক এবং আধিভৌতিক জ্ঞান পূর্ণরূপে লাভ করেছেন তাদের কাছ থেকেও আপনি জ্ঞানপ্রাপ্ত হয়েছেন।

শ্লোক ৮
বেথ ত্বং সৌম্য তৎসর্বং তত্ত্বতস্তদনুগ্রহাৎ।
ক্রয়ুঃ স্নিগ্ধস্য শিষ্যস্য গুরবো গুহ্যমপ্যুত || ৮ ||


অনুবাদ
যেহেতু আপনি শ্রদ্ধাশীল এবং বিনীত, তাই আপনার গুরুদেবেরা বিশেষভাবে অনুগ্রহ করেছেন। কেন না, স্নিগ্ধ স্বভাবসম্পন্ন অর্থাৎ প্রীতিশীল শিষ্যের কাছেই গুরুবর্গ অতি নিগূঢ় রহস্য ব্যক্ত করেন।

শ্লোক ৯

তত্র তত্রাঞ্জসায়ুষ্মন্ ভবতা যদ্বিনিশ্চিতম্।
পুংসামেকান্ততঃ শ্রেয়ন্তন্নঃ শংসিতুমর্হসি ।। ৯ ৷৷

অনুবাদ

হে আয়ুষ্মন্! আপনি জনসাধারণের পরম মঙ্গল কিভাবে সাধিত হয়, তা সহজবোধ্যভাবে আমাদের কাছে শোনান।

শ্লোক ১০

প্রায়েণাল্লায়ুষঃ সভ্য কলাবস্মিন্ যুগে জনাঃ।
মন্দাঃ সুমন্দমতয়ো মন্দভাগ্যা হু্যপদ্রুতাঃ ।। ১০ ৷৷


অনুবাদ
হে মহাজ্ঞানী, এই কলিযুগের মানুষেরা প্রায় সকলেই অল্লায়ু। তারা কলহপ্রিয়, অলস, মন্দ গতি, ভাগ্যহীন এবং সর্বোপরি তারা নিরন্তর রোগাদির দ্বারা উপদ্রুত।

শ্লোক ১১


ভূরীণি ভূরিকর্মাণি শ্রোতব্যানি বিভাগশঃ।
অতঃ সাধোহত্র যৎসারং সমুদ্ধৃত্য মনীষয়া।
 ক্রহি ভদ্রায়ভূতানাং যেনাত্মা সুপ্রসীদতি ৷৷ ১১ ৷৷

অনুবাদ
বহুবিধ শাস্ত্র রয়েছে এবং সেই সমস্ত শাস্ত্রে নানা রকমের কর্তব্য-কর্মের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যা বহু বছর ধরে বিভাগক্রমে পাঠ করার ফলে কেবল জানতে পারা যায়। তাই হে মহর্ষি, দয়া করে আপনি সেই সমস্ত শাস্ত্রের সারমর্ম সমস্ত জীবের মঙ্গলের জন্য বিশ্লেষণ করে শোনান, যাতে তাদের হৃদয় সম্পূর্ণভাবে সুপ্রসন্ন হতে পারে।

শ্লোক ১২

সূত জানাসি ভদ্রং তে ভগবান্ সাত্বতাং পতিঃ।
দেবক্যাং বসুদেবস্য জাতো যস্য চিকীর্ষয়া ।। ১২ ।।


অনুবাদ
হে সূত গোস্বামী! আপনার সর্ববিধ মঙ্গল হোক। আপনিও অবগত আছেন যে কি উদ্দেশ্যে পরমেশ্বর ভগবান বসুদেব-পত্নী দেবকীর গর্ভে আবির্ভূত হয়েছিলেন।

শ্লোক ১৩


তন্নঃ শুক্রষমাণানামইস্যঙ্গানুবর্ণিতুম্।
 যস্যাবতারো ভূতানাং ক্ষেমায় চ ভবায় চ৷৷ ১৩ ৷৷

অনুবাদ
হে সূত গোস্বামী! যাঁর অবতার এবং আবির্ভাব সমস্ত জীবের মঙ্গল এবং সমৃদ্ধির জন্য হয়ে থাকে, আমরা সেই বাসুদেবের লীলাসমূহ শ্রবণ করতে অভিলাষী। আপনি অনুগ্রহ করে গুরু-পরম্পরায় লব্ধ সেই জ্ঞান আমাদের কাছে ব্যাখ্যা করুন, কেন না তা শ্রবণ ও কীর্তনে উভয়েরই কল্যাণ সাধিত হয়।

শ্লোক ১৪


আপন্নঃ সংস্কৃতিং ঘোরাং যন্নাম বিবশো গৃণন্।
 ততঃ সদ্যো বিমুচ্যেত যদ্বিভেতি স্বয়ং ভয়ম্।। ১৪ ৷৷


অনুবাদ
জন্ম-মৃত্যুর ভয়ঙ্কর আবর্তে আবদ্ধ মানুষ বিবশ হয়েও পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের দিব্য নাম উচ্চারণ করতে করতে অচিরেই সেই সংসারচক্র থেকে মুক্ত হয়, সেই নামে স্বয়ং মহাকালও ভীত হন।

শ্লোক ১৬

কো বা ভগবতস্তস্য পুণ্যশ্লোকেড্যকর্মণঃ।

শুদ্ধিকামো ন শৃণুয়াদ্যশঃ কলিমলাপহম্ ।। ১৬ ৷৷


অনুবাদ

কলিযুগের পাপ-পঙ্কিল অবস্থা থেকে মুক্ত হওয়ার আকাঙ্ক্ষী এমন কে আছে যে পরমেশ্বর ভগবানের অপ্রাকৃত মহিমা শ্রবণ করতে অনিচ্ছুক?

শ্লোক ১৭


তস্য কর্মাণ্যুদারাণি পরিগীতানি সূরিভিঃ।
ক্রহি নঃ শ্রদ্দধানানাং লীলয়া দধতঃ কলাঃ ।। ১৭ ৷৷


অনুবাদ

তাঁর অপ্রাকৃত কার্যকলাপ অত্যন্ত মহৎ এবং উদার, এবং নারদ আদি মহান ঋষিরা তা কীর্তন করেন। তা শ্রবণ করার জন্য আমরা অত্যন্ত আকুল হয়েছি,দয়া করে আপনি বিভিন্ন অবতারে তাঁর বিভিন্ন লীলাবিলাসের কথা আমাদের বলুন।

শ্লোক ১৮

অথাখ্যাহি হরেধীমন্নবতারকথাঃ শুভাঃ।

 লীলা বিদধতঃ স্বৈরমীশ্বরস্যাত্মমায়য়া ।। ১৮ ।।


অনুবাদ

হে মহাজ্ঞানী সূত গোস্বামী, দয়া করে আপনি আমাদের কাছে পরমেশ্বর ভগবানের অসংখ্য অবতারের অপ্রাকৃত লীলাবিলাসের কথা বর্ণনা করুন। পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সেই পরম মঙ্গলময় লীলাবিলাস সম্পাদিত হয় তাঁর চিৎ-শক্তি যোগমায়ার দ্বারা।

শ্লোক ১৯

বয়ং তু ন বিতৃপ্যাম উত্তমশ্লোকবিক্রমে।

যচ্ছথতাং রসজ্ঞানাং স্বাদু স্বাদু পদে পদে ।। ১৯ ৷৷

অনুবাদ

উত্তম শ্লোকের দ্বারা বন্দিত হন যে পরমেশ্বর ভগবান, তাঁর অপ্রাকৃত লীলাকথা যতই আমরা শ্রবণ করি না কেন, আমাদের তৃপ্তি হবে না। যাঁরা তাঁর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হওয়ার অপ্রাকৃত রস আস্বাদন করেছেন তাঁরা নিরন্তর তাঁর লীলাবিলাসের রস আস্বাদন করেন।

শ্লোক ২০
কৃতবান্ কিল কর্মাণি সহ রামেণ কেশবঃ।
অতিম্যানি ভগবান্ গূঢ়ঃ কপটমানুষঃ ।। ২০ ।।

অনুবাদ

পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর ভ্রাতা বলরামের সঙ্গে মনুষ্যরূপে লীলাবিলাস করেছেন, এবং এইভাবে তাঁর স্বরূপ গোপন রেখে তিনি বহু অলৌকিক কার্যকলাপ সম্পাদন করেছেন।

শ্লোক ২১

কলিমাগতমাজ্ঞায় ক্ষেত্রেহস্মিন্ বৈষ্ণবে বয়ম্।
আসীনা দীর্ঘসত্রেণ কথায়াং সক্ষণা হরেঃ ।। ২১ ৷৷

অনুবাদ
কলিযুগের আগমন হয়েছে জেনে আমরা এই বৈষ্ণব-ক্ষেত্র নৈমিষারণ্যে দীর্ঘকাল ব্যাপী যজ্ঞ অনুষ্ঠানের জন্য এসে উপস্থিত হয়েছি; এখন আমাদের হরিকথা শ্রবণের অবসর লাভ হয়েছে।

শ্লোক ২২


ত্বং নঃ সংদর্শিতো ধাত্রা দুস্তরং নিস্তিতীর্ষতাম্।
কলিং সত্ত্বহরং পুংসাং কর্ণধার ইবার্ণবম্ ।। ২২ ।।


অনুবাদ

আমরা মানুষের সগুণ অপহরণকারী কলিকাল-রূপ দুর্লঙ্ঘ সমুদ্র উত্তীর্ণ হতে ইচ্ছুক। সমুদ্রের পরপারে গমন করতে ইচ্ছুক মানুষের কাছে কর্ণধার সদৃশ আপনাকে বিধাতাই আমাদের কাছে পাঠিয়ে আপনার দর্শন লাভ ঘটিয়েছেন।

শ্লোক ২৩


ব্রহি যোগেশ্বরে কৃষ্ণে ব্রহ্মণ্যে ধর্মবর্মণি।
স্বাং কাষ্ঠামধুনোপেতে ধর্মঃ কং শরণং গতঃ ।। ২৩ ৷৷


অনুবাদ
পরম ব্রহ্ম যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ সম্প্রতি তাঁর নিত্য ধামে অন্তর্ধান রূপ অপ্রকট লীলায় প্রবেশ করলে সনাতন ধর্ম কার শরণাপন্ন হয়েছে, তা আমাদের বলুন।


ইতি-শ্রীমদ্ভাগবতের "ঋষিদের প্রশ্ন" নামক প্রথম স্কন্ধের প্রথম অধ্যায়ের ভক্তিবেদান্ত তাৎপর্য।

  Read :   দ্বিতীয় অধ্যায় দিব্য ভাব এবং দিব্য সেবা





একাদশী

হরেকৃষ্ণ♥ নিজে একাদশী মহাব্রত পালন করুন এবং অন্যকে একাদশী মহাব্রত পালন করতে উৎসাহিত করুন #ekadashi24

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

If you have any doubts. please let me know.

নবীনতর পূর্বতন

other blog

Youtube Channel Image
sriRamayanaudio Subscribe To listen Valmiki Ramayan
Subscribe